শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে
লালমনিরহাটে গইটা ও গুল তৈরির ধুম পড়েছে

লালমনিরহাটে গইটা ও গুল তৈরির ধুম পড়েছে

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: গইটা ও গুল তৈরির ধুম পড়েছে লালমনিরহাট জেলা জুড়ে। রান্নার চুলাও জ্বলে, সেই সাথে বাড়তি টাকাও আসে।

 

নিম্ন আয়ের গৃহস্থবাড়িতে সকাল-বিকাল গোবরের গইটা ও গুল তৈরি করে রোদে শুকাতে দিচ্ছেন নারীরা। এতে নিজেদের ঘরের চুলা জ্বালানোর পাশাপাশি বাড়তি আয়ও হচ্ছে।

কেউ কেউ গইটা ও গুল বেচে করছেন আয়, হচ্ছেন স্বাবলম্বীও।

লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদরসহ আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম উপজেলায় গইটা ও গুল তৈরির দৃশ্য চোখে পড়েছে।

 

শীতের মিষ্টি রোদে গইটা ও গুলগুলো শুকিয়ে জ্বালানোর উপযোগী করতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন গ্রামাঞ্চলের নারীরা।

 

আবার পাটকাটি, বাঁশের ঝিক, গাছের চিকন ডালপালায় বিশেষ কৌশলে গোবর লাগিয়ে তৈরি করা হচ্ছে গইটা ও গুল।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার কোদালখাতা গ্রামের আছমা খাতুন (৩০) বলেন, গরু আছে গোয়ালে। শীতকালে প্রতিদিন সকালে যে গোবর পাই তা দিয়ে গইটা তৈরি করি। বছরের অন্য সময় গোবর মাটিতে বড় গর্ত করে জমিয়ে রাখি। ক্ষেত খামারে গোবরের কদর আছে বেশ।

 

তিনি জানান, প্রতিটি গোবরের গইটা সর্বনিম্ন ৫টাকা বিক্রি হয়। গইটা ও গুলের সাহায্যে আমরা বছরের বেশিরভাগ সময় চুলা জ্বালাই। এ ছাড়া বাড়তি গইটা ও গুল বিক্রি করি।

 

স্থানীয় কৃষক হরিপদ রায় হরি জানান, গরুর গোবর চাষিদের কাছে আশীর্বাদ। পর্যাপ্ত গরুর গোবর দিতে পারলে সবজি ক্ষেতে রাসায়নিক সারের প্রয়োজন হয় না বললেই চলে। শীতকালে বেশিরভাগ তাজা গোবরই গইটা ও গুল তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়। জ্বালানি হিসেবে গইটা ও গুলের ছাই আমরা ক্ষেতের পোকামাকড় তাড়াতে ব্যবহার করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone